বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের শারীরিক অবস্থা এখন আগের চেয়ে অনেক ভাল। স্বাস্থ্য কমে আরো স্লিম হয়েছেন। ব্যক্তিগত ও পারিবারিক প্রয়োজনে ড্রাইভ করছেন গাড়ীও। যুক্তরাজ্য বিএনপি ও কয়েকজন ব্যারিস্টার ঢাকা টাইমসকে এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপির প্রভাবশালী এক নেতার আইনজীবী পুত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকা টাইমসকে জানান, এক এগারোর পরবর্তী প্রেক্ষাপটে ২০০৮ সালের ১২ সেপ্টেম্বর চিকিৎসা করতে লন্ডনে যান তারেক রহমান। ওই সময় তিনি স্পাইনাল কর্ড-এ বড় ধরণের আঘাত পেয়েছিলেন। গুরুতর আঘাত ছিল শরীরের অন্যান্য ক্ষেত্রেও। এসব শারীরিক সমস্যা কাটাতে উন্নত চিকিৎসা জরুরি হয়ে পড়ে। এজন্য চিকিৎসক খাবার তালিকা নির্ধারণ করে দেন। ডাক্তারের পরামর্শে উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজনে এবং খাদ্য তালিকা মানতে গিয়ে অনেকটা স্লিম হয়েছেন তারেক রহমান।
সূত্রটি জানায়, দিনের বেশিরভাগ সময় ইন্টারনেটে পত্রিকা পড়েন তারেক রহমান। পড়েন বইও। পারিবারিক প্রয়োজনে মাঝে মধ্যেই স্ত্রী-মেয়েকে নিয়ে বাসার বাইরে বের হন তিনি।
বিএনপির প্রভাবশালী এক নেতার আইনজীবী পুত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকা টাইমসকে জানান, এক এগারোর পরবর্তী প্রেক্ষাপটে ২০০৮ সালের ১২ সেপ্টেম্বর চিকিৎসা করতে লন্ডনে যান তারেক রহমান। ওই সময় তিনি স্পাইনাল কর্ড-এ বড় ধরণের আঘাত পেয়েছিলেন। গুরুতর আঘাত ছিল শরীরের অন্যান্য ক্ষেত্রেও। এসব শারীরিক সমস্যা কাটাতে উন্নত চিকিৎসা জরুরি হয়ে পড়ে। এজন্য চিকিৎসক খাবার তালিকা নির্ধারণ করে দেন। ডাক্তারের পরামর্শে উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজনে এবং খাদ্য তালিকা মানতে গিয়ে অনেকটা স্লিম হয়েছেন তারেক রহমান।
সূত্রটি জানায়, দিনের বেশিরভাগ সময় ইন্টারনেটে পত্রিকা পড়েন তারেক রহমান। পড়েন বইও। পারিবারিক প্রয়োজনে মাঝে মধ্যেই স্ত্রী-মেয়েকে নিয়ে বাসার বাইরে বের হন তিনি।
তবে, লন্ডনের দীর্ঘ এ প্রবাস জীবনে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া প্রকাশ্যে কোনো অনুষ্ঠানে যায়নি তারেক রহমান। যুক্তরাজ্যে বিএনপির দুজন নেতা এবং কয়েকজন যুক্তরাজ্য প্রবাসী বন্ধু নিয়মিতই যাতায়াত করেন তারেক রহমানের বাসাতে। এছাড়া বাংলাদেশ থেকে একান্ত বিশ্বস্ত কয়েকজন বিএনপি নেতা ও আইনজীবী দেখা করেন তারেক রহমানের সঙ্গে।
ব্যাতিক্রমও আছে- প্রবাস জীবনের দীর্ঘ ৫ বছর সময়ে জোট সরকার আমলের অনেক প্রভাবশালী দাপুটে মন্ত্রী, নেতা, ব্যবসায়িরা লন্ডন দেখা করতে গেলেও অনেকেই সাক্ষাৎ দেননি তারেক রহমান।
No comments:
Post a Comment