সঞ্জয় দত্তের মেয়ে ত্রিশালা দত্ত। যার পুরো পরিবারই
বলিউডের সঙ্গে জড়িত। এই বলিউডের কল্যাণেই দাদা-দাদী, এমনকি বাবা সঞ্জয়
দত্তকেও একনামে সাড়া দুনিয়া চেনে। আর সেই পরিবারের মেয়ে ত্রিশালা কিনা
কখনোই বলিউডের কোনো অংশ হতে রাজী নন।
এছাড়া বলিউডের সাম্প্রতিক সময়ের অভিনেত্রীদের দিকে তাকালেও পারিবারিক প্রভাব লক্ষ্যনীয়। অনিল কন্যা সোনাম কাপুর, শত্রুগান সিংহার মেয়ে সোনাক্ষী সিংহা এবং ঋষি কাপুর ও নীতু সিংয়ের ছেলে রণবীর, মহেষ ভাটের মেয়ে আলিয়া ভাট বর্তমানের বলিউডের অন্যতম সেরা তারকা। হালে সিনেমায় আসতে আগ্রহ দেখিয়েছে সাইফ আলী খানের মেয়েও। এমন সময়ে সঞ্জয়ের মেয়ে ত্রিশালা খানিকটা উল্টো পথে হাঁটলেন।
সঞ্জু বাবার কারবাসের সময়ে মেয়ে ত্রিশালাকে পাশে দেখা যায়নি। তবে এ নিয়েও সঞ্জয় তনয়া এতোদিন কোন কথা বলেনি। এবার নিজের ব্লগেই তুলে ধরলেন বলিউডের প্রতি তার অভিমানের কথা।
এই কয়দিন মিডিয়া এবং বন্ধু-বান্ধব সব কিছুই এড়িয়ে চলেছেন ত্রিশালা। এমনকি আদালতের রায়েও তিনি কোন মন্তব্য করেননি। মুন্না ভাইয়ের ভক্ত এবং শুভাকাঙ্খীদের শুধু বলেছেন তার পরিবার এবং তার বাবার জন্যে প্রার্থনা করতে। অবশেষে সব নীরবতা ভেঙ্গে ৫ জুন ব্লগে সকল অভিমানের কথা তুলে ধরেন ত্রিশালা।
ব্লগে ত্রিশালা জানান, আমি বাবার প্রথম সন্তান। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত আমি তাকে ভালোবাসবো। তবে অনেক বোকা মানুষের প্রশ্নে আমি খুব বিরক্ত। অনেকেই প্রশ্ন করেন আমি কেনো বাবার কারাবাসের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করি নাই। এমন খারাপ সময়ে আমি কেনো তার পাশে ছিলাম না ইত্যাদি। যা খুবই বিরক্তিকর। পরিবারের এমন শোচনীয় মুহূর্তে বড় সন্তান হিসেবে আমাকে অনেক শক্ত ভূমিকা রাখতে হবে। আর এসব কারনেই বলিউডের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারছি না।
এছাড়া বলিউডের সাম্প্রতিক সময়ের অভিনেত্রীদের দিকে তাকালেও পারিবারিক প্রভাব লক্ষ্যনীয়। অনিল কন্যা সোনাম কাপুর, শত্রুগান সিংহার মেয়ে সোনাক্ষী সিংহা এবং ঋষি কাপুর ও নীতু সিংয়ের ছেলে রণবীর, মহেষ ভাটের মেয়ে আলিয়া ভাট বর্তমানের বলিউডের অন্যতম সেরা তারকা। হালে সিনেমায় আসতে আগ্রহ দেখিয়েছে সাইফ আলী খানের মেয়েও। এমন সময়ে সঞ্জয়ের মেয়ে ত্রিশালা খানিকটা উল্টো পথে হাঁটলেন।
সঞ্জু বাবার কারবাসের সময়ে মেয়ে ত্রিশালাকে পাশে দেখা যায়নি। তবে এ নিয়েও সঞ্জয় তনয়া এতোদিন কোন কথা বলেনি। এবার নিজের ব্লগেই তুলে ধরলেন বলিউডের প্রতি তার অভিমানের কথা।
এই কয়দিন মিডিয়া এবং বন্ধু-বান্ধব সব কিছুই এড়িয়ে চলেছেন ত্রিশালা। এমনকি আদালতের রায়েও তিনি কোন মন্তব্য করেননি। মুন্না ভাইয়ের ভক্ত এবং শুভাকাঙ্খীদের শুধু বলেছেন তার পরিবার এবং তার বাবার জন্যে প্রার্থনা করতে। অবশেষে সব নীরবতা ভেঙ্গে ৫ জুন ব্লগে সকল অভিমানের কথা তুলে ধরেন ত্রিশালা।
ব্লগে ত্রিশালা জানান, আমি বাবার প্রথম সন্তান। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত আমি তাকে ভালোবাসবো। তবে অনেক বোকা মানুষের প্রশ্নে আমি খুব বিরক্ত। অনেকেই প্রশ্ন করেন আমি কেনো বাবার কারাবাসের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করি নাই। এমন খারাপ সময়ে আমি কেনো তার পাশে ছিলাম না ইত্যাদি। যা খুবই বিরক্তিকর। পরিবারের এমন শোচনীয় মুহূর্তে বড় সন্তান হিসেবে আমাকে অনেক শক্ত ভূমিকা রাখতে হবে। আর এসব কারনেই বলিউডের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারছি না।
No comments:
Post a Comment