দিল্লিতে ধর্ষণের শিকার সেই ছাত্রীকে বাঁচাতে পাঁচ মিনিটের মধ্যেই ঘটনাস্থলে হাজির হয়েছিলেন বলে দাবি করেছেন দিল্লি পুলিশ।
আজ শনিবার সংক্ষিপ্ত এক বিবৃতিতে পুলিশ জানায়, ওইদিন রাত ১০ টা ২২ মিনিটে পুলিশের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে প্রথম টেলিফোনটি আসে। সেখানে খবর দেওয়া হয় একটি ছেলে ও একটি মেয়ে রাস্তায় রক্তাত্ত অবস্থায় শুয়ে আছেন। প্রথম ফোনটি পাওয়ার পর পাঁচ মিনিটের মধ্যেই দুজনকে ঘটনাস্থল থেকে নিয়ে যাওয়া হয় বলে দাবি করেছে পুলিশ।
বিবৃতি অনুসারে, পুলিশের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে (পিসিআর) প্রথম ফোনটি আসে ১০টা ২২ মিনিটে । আর ১০টা ২৬ মিনিটে পুলিশের গাড়ি ই-৪২ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ১০টা ২৮ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশের গাড়ি জেড ৫৪ ।
পুলিশের দাবি, ফোন পাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় গাড়ি দুটি। আর ১০ টা ৩১ মিনিটে ধর্ষণের শিকার সেই ছাত্রী ও তাঁর ছেলে বন্ধুকে নিয়ে যায়। ১০টা ৫৫ মিনিটে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সেই ছাত্রীকে। এসব কিছুই জিপিএসে রেকর্ড করা বলে দাবি পুলিশের।
গত ১৬ ডিসেম্বর ভারতের নয়াদিল্লিতে গণধর্ষণের শিকার হন ২৩ বছরের সেই ছাত্রী। ওই ধর্ষণের ঘটনার পর গতকাল শুক্রবার প্রথমবারের মতো গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন ওই ছাত্রীর ছেলেবন্ধুটি। বর্ণনা দিয়েছেন সেদিনের সেই বর্বরোচিত ঘটনার।
নয়াদিল্লিতে গণধর্ষণের শিকার হওয়ার পর মারা যাওয়া মেডিকেলের সেই ছাত্রীর ছেলেবন্ধু বলেছেন, ‘যে নিষ্ঠুরতা দেখেছি, আর কোনো দিন যেন তা দেখতে না হয়। আমি ওই মানুষগুলোর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেছিলাম। পরে তাঁকে (মেয়েটিকে) ছেড়ে দেওয়ার জন্য একের পর এক অনেক মিনতি করেছিলাম।’
ঘটনার সময় ছেলেবন্ধুটিও ওই ছাত্রীর সঙ্গে ছিলেন। তিনিও ধর্ষকদের রোষানলে পড়েন। তাঁর পা ভেঙে যায় এবং শরীরে অন্যান্য স্থানেও আঘাত করা হয়। মানসিকভাবেও বিপর্যস্ত হয়ে পড়া ছেলেটি বর্তমানে উত্তর ভারতে তাঁর নিজ বাড়িতে অবস্থান করছেন। ছেলেটি বলেন, প্রায় এক ঘণ্টা নির্যাতন চালানোর পর চলন্ত বাস থেকে তাঁদের ফেলে দেওয়া হয়। একজন পথচারী তাঁদের দেখলেও উদ্ধার করতে এগিয়ে আসেননি। তিনি তাঁদের দুজনের মানসিক অবস্থা বিবেচনা করে সংবেদনশীল আচরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় পুলিশের সমালোচনা করেন। এ ছাড়া মেয়েটিকে যে সরকারি হাসপাতালে জরুরি চিকিত্সা দেওয়া হয়েছিল, সেই চিকিত্সা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।
আজ শনিবার সংক্ষিপ্ত এক বিবৃতিতে পুলিশ জানায়, ওইদিন রাত ১০ টা ২২ মিনিটে পুলিশের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে প্রথম টেলিফোনটি আসে। সেখানে খবর দেওয়া হয় একটি ছেলে ও একটি মেয়ে রাস্তায় রক্তাত্ত অবস্থায় শুয়ে আছেন। প্রথম ফোনটি পাওয়ার পর পাঁচ মিনিটের মধ্যেই দুজনকে ঘটনাস্থল থেকে নিয়ে যাওয়া হয় বলে দাবি করেছে পুলিশ।
বিবৃতি অনুসারে, পুলিশের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে (পিসিআর) প্রথম ফোনটি আসে ১০টা ২২ মিনিটে । আর ১০টা ২৬ মিনিটে পুলিশের গাড়ি ই-৪২ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ১০টা ২৮ মিনিটে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশের গাড়ি জেড ৫৪ ।
পুলিশের দাবি, ফোন পাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় গাড়ি দুটি। আর ১০ টা ৩১ মিনিটে ধর্ষণের শিকার সেই ছাত্রী ও তাঁর ছেলে বন্ধুকে নিয়ে যায়। ১০টা ৫৫ মিনিটে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সেই ছাত্রীকে। এসব কিছুই জিপিএসে রেকর্ড করা বলে দাবি পুলিশের।
গত ১৬ ডিসেম্বর ভারতের নয়াদিল্লিতে গণধর্ষণের শিকার হন ২৩ বছরের সেই ছাত্রী। ওই ধর্ষণের ঘটনার পর গতকাল শুক্রবার প্রথমবারের মতো গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন ওই ছাত্রীর ছেলেবন্ধুটি। বর্ণনা দিয়েছেন সেদিনের সেই বর্বরোচিত ঘটনার।
নয়াদিল্লিতে গণধর্ষণের শিকার হওয়ার পর মারা যাওয়া মেডিকেলের সেই ছাত্রীর ছেলেবন্ধু বলেছেন, ‘যে নিষ্ঠুরতা দেখেছি, আর কোনো দিন যেন তা দেখতে না হয়। আমি ওই মানুষগুলোর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেছিলাম। পরে তাঁকে (মেয়েটিকে) ছেড়ে দেওয়ার জন্য একের পর এক অনেক মিনতি করেছিলাম।’
ঘটনার সময় ছেলেবন্ধুটিও ওই ছাত্রীর সঙ্গে ছিলেন। তিনিও ধর্ষকদের রোষানলে পড়েন। তাঁর পা ভেঙে যায় এবং শরীরে অন্যান্য স্থানেও আঘাত করা হয়। মানসিকভাবেও বিপর্যস্ত হয়ে পড়া ছেলেটি বর্তমানে উত্তর ভারতে তাঁর নিজ বাড়িতে অবস্থান করছেন। ছেলেটি বলেন, প্রায় এক ঘণ্টা নির্যাতন চালানোর পর চলন্ত বাস থেকে তাঁদের ফেলে দেওয়া হয়। একজন পথচারী তাঁদের দেখলেও উদ্ধার করতে এগিয়ে আসেননি। তিনি তাঁদের দুজনের মানসিক অবস্থা বিবেচনা করে সংবেদনশীল আচরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় পুলিশের সমালোচনা করেন। এ ছাড়া মেয়েটিকে যে সরকারি হাসপাতালে জরুরি চিকিত্সা দেওয়া হয়েছিল, সেই চিকিত্সা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।
No comments:
Post a Comment