মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এখন আর প্রথম সাময়িক পরীক্ষা হবে না। শিক্ষার এই স্তরে এখন থেকে বছরে দুটি অর্থাৎ অর্ধবার্ষিক ও বার্ষিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত এত দিন বছরে তিনটি পরীক্ষা হতো।
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শ্রেণীকক্ষে ক্লাস নেওয়ায় বেশি সময় দেওয়া এবং শিক্ষার্থীদের ওপর পরীক্ষার বোঝা কমাতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (মাধ্যমিক) এ এস মাহমুদ প্রথম আলোকে জানান, গতকাল রোববার বিষয়টি চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে। চলতি বছর থেকেই এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
এত দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম তিন মাস পড়ানোর পর প্রথম সাময়িক, ছয় মাস পর অর্ধবার্ষিক এবং শিক্ষাবর্ষ শেষে নভেম্বর-ডিসেম্বরে বার্ষিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতো। তবে অষ্টম শ্রেণীতে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষা হওয়ায় আলাদা করে বার্ষিক পরীক্ষা হয় না।
মন্ত্রণালয়ের বিশ্লেষণ হচ্ছে, বিদ্যালয়গুলোতে এমনিতেই শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার চাপ আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা হওয়ায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে একধরনের পরীক্ষাভীতিও কাজ করে। শিক্ষকেরাও বছরের একটা বড় সময় প্রশ্নপত্র তৈরি, ছাপানো, পরীক্ষা নেওয়া, খাতা দেখা ও ফলাফল তৈরিতে ব্যস্ত থাকেন। এ অবস্থায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং শিক্ষার প্রকৃত সময় বিবেচনায় নিয়ে মাধ্যমিকে প্রথম সাময়িক পরীক্ষা না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এ সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের মতামত নেওয়া হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফাহিমা খাতুন প্রথম আলোকে জানান, শিক্ষাক্রম বিশেষজ্ঞদের সুপারিশ অনুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সঙ্গে সভা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এখন জুন মাসে একটি পরীক্ষা আর বছরের শেষ দিকে আরেকটি পরীক্ষা হবে।
নতুন এই সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন শিক্ষকেরা। জানতে চাইলে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ শাহান আরা বেগম বলেন, মাধ্যমিকসহ (এসএসসি) বিভিন্ন পরীক্ষার কারণে এমনিতেই বিদ্যালয়ে কম ক্লাস হয়। এখন প্রথম সাময়িক পরীক্ষা না হওয়ায় বেশি ক্লাস নেওয়া যাবে। আর এই একটি পরীক্ষা না হলে খুব ক্ষতি হবে না। নিজের শিক্ষাজীবনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগে কিন্তু বছরে দুটি পরীক্ষাই হতো।
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শ্রেণীকক্ষে ক্লাস নেওয়ায় বেশি সময় দেওয়া এবং শিক্ষার্থীদের ওপর পরীক্ষার বোঝা কমাতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (মাধ্যমিক) এ এস মাহমুদ প্রথম আলোকে জানান, গতকাল রোববার বিষয়টি চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে। চলতি বছর থেকেই এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
এত দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম তিন মাস পড়ানোর পর প্রথম সাময়িক, ছয় মাস পর অর্ধবার্ষিক এবং শিক্ষাবর্ষ শেষে নভেম্বর-ডিসেম্বরে বার্ষিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতো। তবে অষ্টম শ্রেণীতে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষা হওয়ায় আলাদা করে বার্ষিক পরীক্ষা হয় না।
মন্ত্রণালয়ের বিশ্লেষণ হচ্ছে, বিদ্যালয়গুলোতে এমনিতেই শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার চাপ আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা হওয়ায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে একধরনের পরীক্ষাভীতিও কাজ করে। শিক্ষকেরাও বছরের একটা বড় সময় প্রশ্নপত্র তৈরি, ছাপানো, পরীক্ষা নেওয়া, খাতা দেখা ও ফলাফল তৈরিতে ব্যস্ত থাকেন। এ অবস্থায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং শিক্ষার প্রকৃত সময় বিবেচনায় নিয়ে মাধ্যমিকে প্রথম সাময়িক পরীক্ষা না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এ সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের মতামত নেওয়া হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফাহিমা খাতুন প্রথম আলোকে জানান, শিক্ষাক্রম বিশেষজ্ঞদের সুপারিশ অনুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সঙ্গে সভা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এখন জুন মাসে একটি পরীক্ষা আর বছরের শেষ দিকে আরেকটি পরীক্ষা হবে।
নতুন এই সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন শিক্ষকেরা। জানতে চাইলে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ শাহান আরা বেগম বলেন, মাধ্যমিকসহ (এসএসসি) বিভিন্ন পরীক্ষার কারণে এমনিতেই বিদ্যালয়ে কম ক্লাস হয়। এখন প্রথম সাময়িক পরীক্ষা না হওয়ায় বেশি ক্লাস নেওয়া যাবে। আর এই একটি পরীক্ষা না হলে খুব ক্ষতি হবে না। নিজের শিক্ষাজীবনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগে কিন্তু বছরে দুটি পরীক্ষাই হতো।
No comments:
Post a Comment