ইসলামে অনুমোদিত চার বিয়ে নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে। কেহ বলে থাকেন, ইসলাম বহুবিবাহ নীতি অনুমোদন করে। কেহ বলেন, ইসলাম পুরুষের চার বিয়ে অনুমোদনের মাধ্যমে নারীকে অসম্মানিত করেছেন। এ বিষয়ে দু'চারটি কথা বলব। ভুল হলে শুধরে দিবেন আশা করি।
প্রথমে আশা যাক, ইসলাম বিয়ে সম্পর্কে কি বলে। মুহাম্মদ (সঃ) বলেন, প্রত্যেক সামর্থবান (আর্থিক ও শারীরিক) পুরুষের উচিত বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া। কিন্তু যাদের বিয়ে করার সামর্থ নেই তারা রোযা পালন করবে। এখানে একটি বিষয় খুব স্পষ্ট যে, বিয়ের পূর্ব শর্ত হল আর্থিক ও শারীরিক সক্ষমতা।
কিছু নারীর সাথে ইসলাম বিয়ে নিষিদ্ধ করে। তারা হল
মা, সৎ মা, দাদী/নানি, বোন, কন্যা, মায়ের বোন, বাবার বোন, ভাইয়ের মেয়ে, বোনের মেয়ে, পালক মা, পালক মায়ের বোন, বৌয়ের মা, সৎ বোন, নিজ ছেলের বৌ।
বিয়ের ক্ষেত্রে ইসলাম আরো কিছু বিষয় নিষিদ্ধ করে।
স্ত্রী থাকা অবস্থায় স্ত্রীর বোনকে বিয়ে করা, স্ত্রী থাকা অবস্থায় স্ত্রীর ফুফু/খালা কে বিয়ে করা, স্বামী থাকা অবস্থায় অন্য নারীকে বিয়ে করা, চারের অধিক বিয়ে করা, নারীর বিশেষ সময়ে তাকে বিয়ে করা।
উপরে বর্ণিত চার বিয়ে নিয়ে অনেক বিতর্ক। কিন্তু এখানে চার বিয়ে গুরুত্বপূর্ণ নয়, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, কোন প্রেক্ষাপটে ইসলাম চার বিয়ে অনুমোদন করে। ইসলাম কিছু অবস্থার প্রেক্ষাপটে চার বিয়ে অনুমোদন করে; এর অন্যথা হলে ইসলামে একের অধিক বিয়ে নিষিদ্ধ।
১। যদি সমাজে নারীর সংখ্যা পুরুষের থেকে বেড়ে যায় এবং যদি এর ফলে সমাজে ব্যভিচার ছড়িয়ে পড়ে ব পড়ার আশংকা থাকে।
২। যদি কারো স্ত্রী সন্তান ধারণে অক্ষম হয় ও তাদের কোন সন্তান না থাকে এবং পারিবারিক অবস্থা যদি এমন হয় যে তাদের সন্তান প্রয়োজন এক্ষেত্রে স্ত্রীর অনুমতি সাপেক্ষে ২য় বিয়ে করা যায়।
৩। যদি কারো স্ত্রী অসুস্থ থাকে এবং তার পক্ষে স্বামীকে সঙ্গ দেয়া সম্ভব না হয় এক্ষেত্রে স্ত্রীর অনুমতি সাপেক্ষে ২য় বিয়ে করা যায়।
৪। একের অধিক বিয়ে করলে সকল স্ত্রীর প্রতি সমান ভালবাসা থাকতে হবে এবং কারো প্রতি অন্যের অধিক দুর্বলতা থাকা যাবেনা।
উপরিউক্ত শর্তের ভিত্তিতেই কেবল ইসলাম একের অধিক বিয়ের অনুমোদন দেয়।
উল্লেখ্য, আল্লাহ পবিত্র কুরআনে একটি বিষয় খুব স্পষ্ট করে বলেছেন মানুষের পক্ষে সবার প্রতি সমান ভালবাসা সম্ভব নয় সুতারং আমরা যেন একের অধিক বিয়ে না করি।
প্রথমে আশা যাক, ইসলাম বিয়ে সম্পর্কে কি বলে। মুহাম্মদ (সঃ) বলেন, প্রত্যেক সামর্থবান (আর্থিক ও শারীরিক) পুরুষের উচিত বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া। কিন্তু যাদের বিয়ে করার সামর্থ নেই তারা রোযা পালন করবে। এখানে একটি বিষয় খুব স্পষ্ট যে, বিয়ের পূর্ব শর্ত হল আর্থিক ও শারীরিক সক্ষমতা।
কিছু নারীর সাথে ইসলাম বিয়ে নিষিদ্ধ করে। তারা হল
মা, সৎ মা, দাদী/নানি, বোন, কন্যা, মায়ের বোন, বাবার বোন, ভাইয়ের মেয়ে, বোনের মেয়ে, পালক মা, পালক মায়ের বোন, বৌয়ের মা, সৎ বোন, নিজ ছেলের বৌ।
বিয়ের ক্ষেত্রে ইসলাম আরো কিছু বিষয় নিষিদ্ধ করে।
স্ত্রী থাকা অবস্থায় স্ত্রীর বোনকে বিয়ে করা, স্ত্রী থাকা অবস্থায় স্ত্রীর ফুফু/খালা কে বিয়ে করা, স্বামী থাকা অবস্থায় অন্য নারীকে বিয়ে করা, চারের অধিক বিয়ে করা, নারীর বিশেষ সময়ে তাকে বিয়ে করা।
উপরে বর্ণিত চার বিয়ে নিয়ে অনেক বিতর্ক। কিন্তু এখানে চার বিয়ে গুরুত্বপূর্ণ নয়, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, কোন প্রেক্ষাপটে ইসলাম চার বিয়ে অনুমোদন করে। ইসলাম কিছু অবস্থার প্রেক্ষাপটে চার বিয়ে অনুমোদন করে; এর অন্যথা হলে ইসলামে একের অধিক বিয়ে নিষিদ্ধ।
১। যদি সমাজে নারীর সংখ্যা পুরুষের থেকে বেড়ে যায় এবং যদি এর ফলে সমাজে ব্যভিচার ছড়িয়ে পড়ে ব পড়ার আশংকা থাকে।
২। যদি কারো স্ত্রী সন্তান ধারণে অক্ষম হয় ও তাদের কোন সন্তান না থাকে এবং পারিবারিক অবস্থা যদি এমন হয় যে তাদের সন্তান প্রয়োজন এক্ষেত্রে স্ত্রীর অনুমতি সাপেক্ষে ২য় বিয়ে করা যায়।
৩। যদি কারো স্ত্রী অসুস্থ থাকে এবং তার পক্ষে স্বামীকে সঙ্গ দেয়া সম্ভব না হয় এক্ষেত্রে স্ত্রীর অনুমতি সাপেক্ষে ২য় বিয়ে করা যায়।
৪। একের অধিক বিয়ে করলে সকল স্ত্রীর প্রতি সমান ভালবাসা থাকতে হবে এবং কারো প্রতি অন্যের অধিক দুর্বলতা থাকা যাবেনা।
উপরিউক্ত শর্তের ভিত্তিতেই কেবল ইসলাম একের অধিক বিয়ের অনুমোদন দেয়।
উল্লেখ্য, আল্লাহ পবিত্র কুরআনে একটি বিষয় খুব স্পষ্ট করে বলেছেন মানুষের পক্ষে সবার প্রতি সমান ভালবাসা সম্ভব নয় সুতারং আমরা যেন একের অধিক বিয়ে না করি।
No comments:
Post a Comment