ইসরায়েলের বিরুদ্ধে হামলার পরিকল্পনার অভিযোগে ২৫ বছরের সাজা ভোগ করছেন আমর আল-জিবেন। ইতিমধ্যে ইসরায়েলের হাদারিম কারাগারের চার দেয়ালের মাঝে তাঁর ১৫ বছর কেটে গেছে। ইসরায়েলি কারাগারগুলোতে বন্দীদের সঙ্গে স্বামী বা স্ত্রীর সাক্ষাত্ নিষিদ্ধ। কিন্তু এর পরও আমরের ঔরসজাত সন্তান জন্ম দিতে সক্ষম হয়েছেন তাঁর স্ত্রী দাল্লাল। বর্তমানে তাঁদের আট মাস বয়সী একটি ছেলে রয়েছে। তার নাম মুহানিদ। কিন্তু এটি সম্ভব হলো কেমন করে?
আসল ব্যাপার হলো, আমর কৌশলে তাঁর শুক্রাণু স্ত্রীর কাছে পাচার করেন। গত আগস্টে দাল্লাল পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। দাল্লালের ভাষ্য, মুহানিদের জন্মের আগে তাঁর কঠিন সময় গেছে। মুহানিদ এসে তাঁর ঘর আলোকিত করেছে। সবাই এখন মুহানিদকে নিয়ে ব্যস্ত।
আমরের মতো প্রায় পাঁচ হাজার ফিলিস্তিনি বর্তমানে ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগারে বন্দী রয়েছেন। আমর-দাল্লালের এই সফলতা ফিলিস্তিনের অন্য বন্দীদের স্ত্রীদেরও সাহস জুগিয়েছে। তাঁরা যে করেই হোক স্বামীর শুক্রাণু কারাগারের বাইরে আনার চেষ্টা করছেন।
নাবলুসের রাজান মেডিকেল সেন্টারের চিকিত্সকেরা জানিয়েছেন, তাঁরা প্রতি সপ্তাহে একজন অথবা দুজনের পাচার করা শুক্রাণুর নমুনা পাচ্ছেন। মাইনাস ১৯৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বর্তমানে প্রায় ৬৫ জনের শুক্রাণুর নমুনা সংরক্ষিত রয়েছে। তাঁরা জানান, এখন পর্যন্ত ২২ জন ফিলিস্তিনি নারী কৃত্রিম উপায়ে (আইভিএফ) গর্ভধারণ-প্রক্রিয়া গ্রহণ করেছেন। তাঁদের মধ্যে দাল্লালসহ সাতজন অন্তঃসত্ত্বাও হয়েছেন।
তবে এই সফলতা প্রত্যাশা অনুযায়ী কম বলে চিকিত্সকেরা মন্তব্য করেছেন। এ ব্যাপারে রাজান মেডিকেল সেন্টারের পরিচালক সালেম আবু খাইজারান বলেন, কারাগারগুলো থেকে দখলকৃত পশ্চিম তীরে শুক্রাণু নিয়ে যেতে যে সময় লাগছে তাতেই শুক্রাণু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, কীভাবে বন্দীদের শুক্রাণু বাইরে আসছে তা তিনি জানেন না। আর জানতেও চান না।
সালেম আবু খাইজারান আরও বলেন, ফিলিস্তিনি নারী-পুরুষেরা এতটাই ভাগ্যবান যে তাঁরা অনাগত সন্তানের লিঙ্গ পর্যন্ত জানতে পারছেন। বেশির ভাগ লোকই পুত্রসন্তান পছন্দ করেন। তিনি বলেন, তাঁর পক্ষ থেকে যতটা সম্ভব তিনি এসব দম্পতিকে সহায়তা করে যাবেন। আল জাজিরা।
আসল ব্যাপার হলো, আমর কৌশলে তাঁর শুক্রাণু স্ত্রীর কাছে পাচার করেন। গত আগস্টে দাল্লাল পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। দাল্লালের ভাষ্য, মুহানিদের জন্মের আগে তাঁর কঠিন সময় গেছে। মুহানিদ এসে তাঁর ঘর আলোকিত করেছে। সবাই এখন মুহানিদকে নিয়ে ব্যস্ত।
আমরের মতো প্রায় পাঁচ হাজার ফিলিস্তিনি বর্তমানে ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগারে বন্দী রয়েছেন। আমর-দাল্লালের এই সফলতা ফিলিস্তিনের অন্য বন্দীদের স্ত্রীদেরও সাহস জুগিয়েছে। তাঁরা যে করেই হোক স্বামীর শুক্রাণু কারাগারের বাইরে আনার চেষ্টা করছেন।
নাবলুসের রাজান মেডিকেল সেন্টারের চিকিত্সকেরা জানিয়েছেন, তাঁরা প্রতি সপ্তাহে একজন অথবা দুজনের পাচার করা শুক্রাণুর নমুনা পাচ্ছেন। মাইনাস ১৯৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বর্তমানে প্রায় ৬৫ জনের শুক্রাণুর নমুনা সংরক্ষিত রয়েছে। তাঁরা জানান, এখন পর্যন্ত ২২ জন ফিলিস্তিনি নারী কৃত্রিম উপায়ে (আইভিএফ) গর্ভধারণ-প্রক্রিয়া গ্রহণ করেছেন। তাঁদের মধ্যে দাল্লালসহ সাতজন অন্তঃসত্ত্বাও হয়েছেন।
তবে এই সফলতা প্রত্যাশা অনুযায়ী কম বলে চিকিত্সকেরা মন্তব্য করেছেন। এ ব্যাপারে রাজান মেডিকেল সেন্টারের পরিচালক সালেম আবু খাইজারান বলেন, কারাগারগুলো থেকে দখলকৃত পশ্চিম তীরে শুক্রাণু নিয়ে যেতে যে সময় লাগছে তাতেই শুক্রাণু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, কীভাবে বন্দীদের শুক্রাণু বাইরে আসছে তা তিনি জানেন না। আর জানতেও চান না।
সালেম আবু খাইজারান আরও বলেন, ফিলিস্তিনি নারী-পুরুষেরা এতটাই ভাগ্যবান যে তাঁরা অনাগত সন্তানের লিঙ্গ পর্যন্ত জানতে পারছেন। বেশির ভাগ লোকই পুত্রসন্তান পছন্দ করেন। তিনি বলেন, তাঁর পক্ষ থেকে যতটা সম্ভব তিনি এসব দম্পতিকে সহায়তা করে যাবেন। আল জাজিরা।
No comments:
Post a Comment