নিজের ভবন রানা প্লাজা যখন আজ বুধবার সকাল নয়টার দিকে ধসে পড়ে, তখন সেখানেই ছিলেন ভবনটির মালিক সোহেল রানা। তাঁর আরেকটি পরিচয় তিনি সাভার পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক।
যোগাযোগ করা হলে সোহেল রানার চাচাতো ভাই জাহাঙ্গীর হোসেন প্রথম আলো ডটকমকে জানান, ওই ভবনের ভূগর্ভস্থ তলাটি গাড়ি রাখার জন্য বরাদ্দ। তবে সেখানে রানার একটি অফিস আছে। দুর্ঘটনার সময় তিনি তাঁর অফিসে ছিলেন। ভবনটি এক তলা পর্যন্ত ধসে পড়ার পর আটকে যায়। এতে সোহেল রানা ভেতরে আটকা পড়েন। তাঁকে দুপুর ১২টার দিকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পর তিনি ঢাকায় কোনো হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানান জাহাঙ্গীর।
এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য সোহেল রানার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
এদিকে সাভারের ভবনধসের ঘটনা তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর। আজ সাভারে ভবনধসের ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তখন বলেন, ‘বিধি-নির্দেশনা অনুযায়ী এই ইমারত নির্মাণ করা হয়নি। যে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে এ কাজ শুরু করার কথা ছিল, সেই কর্তৃপক্ষের অনুমতি এখানে ছিল না। বিষয়টি তদন্ত করে এ ক্ষেত্রে যারা দোষী, তাদের আমরা যথাযথ আইনের আওতায় এনে ব্যবস্থা নেব, যাতে ভবিষ্যতে অন্য কেউ, অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ এ ধরনের গাফিলতির মাধ্যমে আমাদের জনগণের জীবন বিপন্ন করতে না পারে।’
যোগাযোগ করা হলে সোহেল রানার চাচাতো ভাই জাহাঙ্গীর হোসেন প্রথম আলো ডটকমকে জানান, ওই ভবনের ভূগর্ভস্থ তলাটি গাড়ি রাখার জন্য বরাদ্দ। তবে সেখানে রানার একটি অফিস আছে। দুর্ঘটনার সময় তিনি তাঁর অফিসে ছিলেন। ভবনটি এক তলা পর্যন্ত ধসে পড়ার পর আটকে যায়। এতে সোহেল রানা ভেতরে আটকা পড়েন। তাঁকে দুপুর ১২টার দিকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পর তিনি ঢাকায় কোনো হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানান জাহাঙ্গীর।
এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য সোহেল রানার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
এদিকে সাভারের ভবনধসের ঘটনা তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর। আজ সাভারে ভবনধসের ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তখন বলেন, ‘বিধি-নির্দেশনা অনুযায়ী এই ইমারত নির্মাণ করা হয়নি। যে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে এ কাজ শুরু করার কথা ছিল, সেই কর্তৃপক্ষের অনুমতি এখানে ছিল না। বিষয়টি তদন্ত করে এ ক্ষেত্রে যারা দোষী, তাদের আমরা যথাযথ আইনের আওতায় এনে ব্যবস্থা নেব, যাতে ভবিষ্যতে অন্য কেউ, অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ এ ধরনের গাফিলতির মাধ্যমে আমাদের জনগণের জীবন বিপন্ন করতে না পারে।’
No comments:
Post a Comment