গ্রামে নাকি মেধা কমে যাচ্ছে—প্রায়ই শোনা যায় এমন কথা। শহরে সুযোগ-সুবিধা বেশি, অভিভাবকেরা সচেতন, জানাশোনার পরিবেশও অনুকূলে। তাই শহরের ছেলেমেয়েরাই পড়াশোনা, চাকরি, সৃজনশীল প্রতিযোগিতাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভালো করে।
শহর ও গ্রামের এই বৈষম্য নিয়ে যাঁরা উদ্বিগ্ন, তাঁরা কিছুটা হলেও স্বস্তি খুঁজে পাবেন জাতীয় পর্যায়ে সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতার ফল জেনে। প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ১২ শিক্ষার্থীর ১১ জনই ঢাকার বাইরের। লক্ষাধিক প্রতিযোগীর মধ্য দিয়ে ওরা উঠে এসেছে। তারা ছাড়াও উপজেলা-জেলা পর্যায়ে বিজয়ী প্রায় সাত হাজার শিক্ষার্থী ইতিমধ্যে আঞ্চলিক পর্যায়ে বিজয়ী হয়ে সনদ ও পুরস্কার পেয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সকাল ১০টায় ১২ মেধাবীর হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন। প্রত্যেক শিক্ষার্থী পাবে এক লাখ টাকা পুরস্কার এবং একটি সনদ। এ উপলক্ষে মা-বাবাসহ পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ঢাকার আগারগাঁও এলাকায় একটি সরকারি ভবনে এনে রাখা হয়েছে।
তাদের একজন বুশরা আদিব নীলফামারী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী। বুশরার মা মাহমুদা খাতুন জানান, মেয়ে ও স্বামী শাহেদ আলী মণ্ডলকে নিয়ে ঢাকায় এসেছেন পুরস্কার নিতে। শিক্ষক দম্পতির এই মেয়েটি এর আগে ২০১১ সালে দেশাত্মবোধক গান গেয়ে জাতীয় পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে পুরস্কার নেয়। এ ছাড়া সমাপনী পরীক্ষায় রংপুর বিভাগে সে প্রথম হয়।
প্রথমবারের মতো শিক্ষা মন্ত্রণালয় দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে থাকা সুপ্ত প্রতিভা খুঁজে বের করার উদ্যোগ নেয়। এ লক্ষ্যে গত ১৩ মার্চ থেকে সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা ২০১৩ শুরু হয়। টানা এক মাস মাঠপর্যায়ে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে উঠে আসে ৯৬ প্রতিযোগী। ১৩ এপ্রিল জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়েছে সেরা ১২ শিক্ষার্থী।
প্রতিযোগিতার বিষয় ছিল ভাষা ও সাহিত্য, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, গণিত ও কম্পিউটার এবং বাংলাদেশ স্টাডিজ। ষষ্ঠ-অষ্টম, নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ—এই তিনটি গ্রুপে ১২ জন বিজয়ী হয়।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, সেরা মেধাবীরাই তাদের সৃজনী প্রতিভার মাধ্যমে আগামী দিনে যোগ্যতার সঙ্গে দেশ চালাবে এবং বিশ্বসভায় নিজেদের স্থান করে নেবে। তাদের মধ্য থেকে বেরিয়ে আসবে বিশ্বসেরা শিক্ষক, সাহিত্যিক, তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ, বিজ্ঞানী, গণিতবিদ, রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদসহ বিভিন্ন পেশাজীবী।
জাতীয় পর্যায়ের ১২ মেধাবী হলো ‘ভাষা ও সাহিত্য’ বিষয়ে ষষ্ঠ-অষ্টম গ্রুপে ঢাকার ওয়াইডব্লিউসিএ গার্লস স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী হুমায়রা আদিবা। তার বাবা ওয়াসার প্রকৌশলী মো. হাসিবুল হাসান। মা শাহাপারা পারভীন প্রথম আলোকে বলেন, আদিবা সামনে বই, পত্রিকাসহ পড়ার উপযোগী কিছু পেলেই খুশি হয়। দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমের খবর শোনা আর ছবি আঁকা তার শখ।
ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে নবম-দশম গ্রুপে বিজয়ী হয়েছে রাজশাহী জেলার সরকারি পিএন বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী আনিকা বুশরা এবং একাদশ-দ্বাদশ গ্রুপে সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী মধুরিমা সাহা।
‘দৈনদিন বিজ্ঞান’ বিষয়ে ষষ্ঠ-অষ্টম গ্রুপে নীলফামারী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী বুশরা আদিব, নবম-দশম গ্রুপে সুনামগঞ্জ জেলার সরকারি জুবিলী উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী সুপান্থ জয় এবং একাদশ-দ্বাদশ গ্রুপে চট্টগ্রাম কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আজমাঈন ইকতিদার বিজয়ী হয়েছে।
‘গণিত ও কম্পিউটার’ বিষয়ে ষষ্ঠ-অষ্টম গ্রুপে বিজয়ী হয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী তাহনিক নূর সামীন। নবম-দশম গ্রুপে বিজয়ী হয়েছে রাঙামাটি সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ভুবন দে। একাদশ-দ্বাদশ গ্রুপে বিজয়ী হয়েছে সিলেট জেলার সরকারি এমসি কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আজওয়াদ আনজুম ইসলাম।
এ ছাড়া ‘বাংলাদেশ স্টাডিজ’ বিষয়ে ষষ্ঠ-অষ্টম গ্রুপে কুষ্টিয়া সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী আফিয়া আনজুম জামান জেবা, নবম-দশম গ্রুপে রাজশাহী জেলার সরকারি পিএন বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী মোসা. মোসাররত মেহজাবীন এবং একাদশ-দ্বাদশ গ্রুপে বরিশাল বিভাগের বরগুনা জেলার আমতলী ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আ. বাছিত মোল্লা বিজয়ী হয়েছে।
শিক্ষাসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, প্রথমবারের মতো এই আয়োজন দেশজুড়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। শ্রেণীকক্ষের পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা যাচাইয়ে এই প্রতিযোগিতা বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে এবং প্রতিবছর এর মাধ্যমে বেরিয়ে আসবে সেরা সৃজনশীল শিক্ষার্থীরা।
সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা সম্পর্কে জানতে চাইলে বিচারকমণ্ডলীর একজন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ডা. সারওয়ার আলী বলেন, ‘আমার কাছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগটা খুবই ভালো মনে হয়েছে। আরও মনে হয়েছে যারা প্রতিযোগিতা করে উঠে এসেছে তারা উচ্চ মেধাসম্পন্ন, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় তাদের ভুলের মাত্রা উল্লেখ করার মতো কিছু নয়।’
উল্লেখ্য, জাতীয় পর্যায়ে এই প্রতিযোগিতায় বিচারকদের মধ্যে ছিলেন আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, সেলিনা হোসেন, মোস্তাফা জব্বার, আবদুল মোমেন, সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।
শহর ও গ্রামের এই বৈষম্য নিয়ে যাঁরা উদ্বিগ্ন, তাঁরা কিছুটা হলেও স্বস্তি খুঁজে পাবেন জাতীয় পর্যায়ে সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতার ফল জেনে। প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ১২ শিক্ষার্থীর ১১ জনই ঢাকার বাইরের। লক্ষাধিক প্রতিযোগীর মধ্য দিয়ে ওরা উঠে এসেছে। তারা ছাড়াও উপজেলা-জেলা পর্যায়ে বিজয়ী প্রায় সাত হাজার শিক্ষার্থী ইতিমধ্যে আঞ্চলিক পর্যায়ে বিজয়ী হয়ে সনদ ও পুরস্কার পেয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সকাল ১০টায় ১২ মেধাবীর হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন। প্রত্যেক শিক্ষার্থী পাবে এক লাখ টাকা পুরস্কার এবং একটি সনদ। এ উপলক্ষে মা-বাবাসহ পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ঢাকার আগারগাঁও এলাকায় একটি সরকারি ভবনে এনে রাখা হয়েছে।
তাদের একজন বুশরা আদিব নীলফামারী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী। বুশরার মা মাহমুদা খাতুন জানান, মেয়ে ও স্বামী শাহেদ আলী মণ্ডলকে নিয়ে ঢাকায় এসেছেন পুরস্কার নিতে। শিক্ষক দম্পতির এই মেয়েটি এর আগে ২০১১ সালে দেশাত্মবোধক গান গেয়ে জাতীয় পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে পুরস্কার নেয়। এ ছাড়া সমাপনী পরীক্ষায় রংপুর বিভাগে সে প্রথম হয়।
প্রথমবারের মতো শিক্ষা মন্ত্রণালয় দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে থাকা সুপ্ত প্রতিভা খুঁজে বের করার উদ্যোগ নেয়। এ লক্ষ্যে গত ১৩ মার্চ থেকে সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা ২০১৩ শুরু হয়। টানা এক মাস মাঠপর্যায়ে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে উঠে আসে ৯৬ প্রতিযোগী। ১৩ এপ্রিল জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়েছে সেরা ১২ শিক্ষার্থী।
প্রতিযোগিতার বিষয় ছিল ভাষা ও সাহিত্য, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, গণিত ও কম্পিউটার এবং বাংলাদেশ স্টাডিজ। ষষ্ঠ-অষ্টম, নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ—এই তিনটি গ্রুপে ১২ জন বিজয়ী হয়।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, সেরা মেধাবীরাই তাদের সৃজনী প্রতিভার মাধ্যমে আগামী দিনে যোগ্যতার সঙ্গে দেশ চালাবে এবং বিশ্বসভায় নিজেদের স্থান করে নেবে। তাদের মধ্য থেকে বেরিয়ে আসবে বিশ্বসেরা শিক্ষক, সাহিত্যিক, তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ, বিজ্ঞানী, গণিতবিদ, রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদসহ বিভিন্ন পেশাজীবী।
জাতীয় পর্যায়ের ১২ মেধাবী হলো ‘ভাষা ও সাহিত্য’ বিষয়ে ষষ্ঠ-অষ্টম গ্রুপে ঢাকার ওয়াইডব্লিউসিএ গার্লস স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী হুমায়রা আদিবা। তার বাবা ওয়াসার প্রকৌশলী মো. হাসিবুল হাসান। মা শাহাপারা পারভীন প্রথম আলোকে বলেন, আদিবা সামনে বই, পত্রিকাসহ পড়ার উপযোগী কিছু পেলেই খুশি হয়। দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমের খবর শোনা আর ছবি আঁকা তার শখ।
ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে নবম-দশম গ্রুপে বিজয়ী হয়েছে রাজশাহী জেলার সরকারি পিএন বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী আনিকা বুশরা এবং একাদশ-দ্বাদশ গ্রুপে সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী মধুরিমা সাহা।
‘দৈনদিন বিজ্ঞান’ বিষয়ে ষষ্ঠ-অষ্টম গ্রুপে নীলফামারী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী বুশরা আদিব, নবম-দশম গ্রুপে সুনামগঞ্জ জেলার সরকারি জুবিলী উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী সুপান্থ জয় এবং একাদশ-দ্বাদশ গ্রুপে চট্টগ্রাম কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আজমাঈন ইকতিদার বিজয়ী হয়েছে।
‘গণিত ও কম্পিউটার’ বিষয়ে ষষ্ঠ-অষ্টম গ্রুপে বিজয়ী হয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী তাহনিক নূর সামীন। নবম-দশম গ্রুপে বিজয়ী হয়েছে রাঙামাটি সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ভুবন দে। একাদশ-দ্বাদশ গ্রুপে বিজয়ী হয়েছে সিলেট জেলার সরকারি এমসি কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আজওয়াদ আনজুম ইসলাম।
এ ছাড়া ‘বাংলাদেশ স্টাডিজ’ বিষয়ে ষষ্ঠ-অষ্টম গ্রুপে কুষ্টিয়া সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী আফিয়া আনজুম জামান জেবা, নবম-দশম গ্রুপে রাজশাহী জেলার সরকারি পিএন বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী মোসা. মোসাররত মেহজাবীন এবং একাদশ-দ্বাদশ গ্রুপে বরিশাল বিভাগের বরগুনা জেলার আমতলী ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আ. বাছিত মোল্লা বিজয়ী হয়েছে।
শিক্ষাসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, প্রথমবারের মতো এই আয়োজন দেশজুড়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। শ্রেণীকক্ষের পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা যাচাইয়ে এই প্রতিযোগিতা বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে এবং প্রতিবছর এর মাধ্যমে বেরিয়ে আসবে সেরা সৃজনশীল শিক্ষার্থীরা।
সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা সম্পর্কে জানতে চাইলে বিচারকমণ্ডলীর একজন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ডা. সারওয়ার আলী বলেন, ‘আমার কাছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগটা খুবই ভালো মনে হয়েছে। আরও মনে হয়েছে যারা প্রতিযোগিতা করে উঠে এসেছে তারা উচ্চ মেধাসম্পন্ন, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় তাদের ভুলের মাত্রা উল্লেখ করার মতো কিছু নয়।’
উল্লেখ্য, জাতীয় পর্যায়ে এই প্রতিযোগিতায় বিচারকদের মধ্যে ছিলেন আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, সেলিনা হোসেন, মোস্তাফা জব্বার, আবদুল মোমেন, সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।
No comments:
Post a Comment