রাজধানীর হাজারীবাগে আজ সোমবার সকালে ককটেল বিস্ফোরণে তানিয়া (১০) নামের এক শিশু মারাত্মক আহত হয়েছে। শিশুটির ডান হাতের কবজি কেটে ফেলতে হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকেরা। সে এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন।
শিশুটির বাবা মো. রশিদ প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, আজ সকালে তাঁর ছেলে আল আমিন (১১) হাজারীবাগ পার্ক মাঠ থেকে কালো টেপে মোড়ানো একটি বস্তু নিয়ে বাসায় ফেরে। টেপ ছাড়িয়ে সে একটি কৌটা দেখতে পায়। ছোট বোন তানিয়াকে কৌটাটি জানালা দিয়ে ফেলে দিতে বলে সে। জানালা দিয়ে ফেলে দেওয়ার সময় তানিয়ার হাতেই এটি বিস্ফোরিত হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়।
বার্ন ইউনিটের আবাসিক সার্জন পার্থ শঙ্কর পাল প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ‘শিশুটির ডান হাতের তিনটি আঙুলে কোনো রক্ত সঞ্চালন নেই। ওই হাতের কবজি থেঁতলে গেছে। আঘাতপ্রাপ্ত জায়গাটি ভালোভাবে ধুয়ে ব্যান্ডেজ করে রাখা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ করা হবে। পরিস্থিতির উন্নতি না হলে কবজি কেটে ফেলতে হতে পারে। তাকে চিকিৎসা দিতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
শিশুটির বাবা মো. রশিদ প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, আজ সকালে তাঁর ছেলে আল আমিন (১১) হাজারীবাগ পার্ক মাঠ থেকে কালো টেপে মোড়ানো একটি বস্তু নিয়ে বাসায় ফেরে। টেপ ছাড়িয়ে সে একটি কৌটা দেখতে পায়। ছোট বোন তানিয়াকে কৌটাটি জানালা দিয়ে ফেলে দিতে বলে সে। জানালা দিয়ে ফেলে দেওয়ার সময় তানিয়ার হাতেই এটি বিস্ফোরিত হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়।
বার্ন ইউনিটের আবাসিক সার্জন পার্থ শঙ্কর পাল প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ‘শিশুটির ডান হাতের তিনটি আঙুলে কোনো রক্ত সঞ্চালন নেই। ওই হাতের কবজি থেঁতলে গেছে। আঘাতপ্রাপ্ত জায়গাটি ভালোভাবে ধুয়ে ব্যান্ডেজ করে রাখা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ করা হবে। পরিস্থিতির উন্নতি না হলে কবজি কেটে ফেলতে হতে পারে। তাকে চিকিৎসা দিতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
No comments:
Post a Comment