বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে যুক্ত হলো চীনে তৈরি চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান
এফ-৭ বিজি১ এবং রাশিয়ায় তৈরি এমআই-১৭১এসএইচ হেলিকপ্টার। আজ মঙ্গলবার
সকালে কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটিতে এর অন্তর্ভুক্তি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা।
কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটির নামও আজ থেকে বদলে গেল। এর নতুন নাম ‘বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বঙ্গবন্ধু’।
অন্তর্ভুক্তি অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নতুন যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার সংযোজনের ফলে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীতে দেশের ভাবমূর্তি বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে। বিমানবাহিনীর জন্য বড় ধরনের পরিবহন বিমান, সমুদ্রে তল্লাশি-উপযোগী হেলিকপ্টার ও প্রশিক্ষণ বিমান এবং বিমান প্রতিরক্ষা রাডার কেনার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে। ইতিমধ্যে কক্সবাজার বিমানঘাঁটিতে নতুন আকাশ প্রতিরক্ষা রাডার স্থাপনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রথমবারের মতো ভূমি থেকে আকাশে ছোড়ার উপযোগী ক্ষেপণাস্ত্র সংযোজন করা হয়েছে বিমানবাহিনীতে। বঙ্গবন্ধু অ্যারোনটিক সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। যুদ্ধক্ষেত্রে বিমান চালানো গুরুতর ও পবিত্র দায়িত্ব। দক্ষতার উন্নয়নে প্রশিক্ষণের গুরুত্ব বাড়াতে হবে।
অন্তর্ভুক্তি অনুষ্ঠান উপলক্ষে সকাল ১০টায় বিমানঘাঁটিতে যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় তাঁকে স্বাগত জানান বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইমামুল বারী ও বঙ্গবন্ধু ঘাঁটির অধিনায়ক এয়ার কমোডর এহসানুল গণি চৌধুরী। মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, চীনের রাষ্ট্রদূত, তিন বাহিনীর প্রধান ও উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর নতুন বিমানের কসরত দেখানো হয়। সারি বেঁধে পতাকা নিয়ে যায় হেলিকপ্টার। আবার রঙিন ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে খুব নিচ দিয়ে উড়ে যায় যুদ্ধবিমান। শত্রুকে ধোঁকা দিয়ে নিক্ষেপ করে আগুনের গোলা। নতুন বিমানগুলো আকাশে চক্কর দিতে দিতে উড়ে যায় দ্রুত গতিতে। এর আগে নতুন বিমান ও হেলিকপ্টার প্রদর্শন করা হয়।
কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটির নামও আজ থেকে বদলে গেল। এর নতুন নাম ‘বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বঙ্গবন্ধু’।
অন্তর্ভুক্তি অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নতুন যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার সংযোজনের ফলে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীতে দেশের ভাবমূর্তি বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে। বিমানবাহিনীর জন্য বড় ধরনের পরিবহন বিমান, সমুদ্রে তল্লাশি-উপযোগী হেলিকপ্টার ও প্রশিক্ষণ বিমান এবং বিমান প্রতিরক্ষা রাডার কেনার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে। ইতিমধ্যে কক্সবাজার বিমানঘাঁটিতে নতুন আকাশ প্রতিরক্ষা রাডার স্থাপনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রথমবারের মতো ভূমি থেকে আকাশে ছোড়ার উপযোগী ক্ষেপণাস্ত্র সংযোজন করা হয়েছে বিমানবাহিনীতে। বঙ্গবন্ধু অ্যারোনটিক সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। যুদ্ধক্ষেত্রে বিমান চালানো গুরুতর ও পবিত্র দায়িত্ব। দক্ষতার উন্নয়নে প্রশিক্ষণের গুরুত্ব বাড়াতে হবে।
অন্তর্ভুক্তি অনুষ্ঠান উপলক্ষে সকাল ১০টায় বিমানঘাঁটিতে যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় তাঁকে স্বাগত জানান বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইমামুল বারী ও বঙ্গবন্ধু ঘাঁটির অধিনায়ক এয়ার কমোডর এহসানুল গণি চৌধুরী। মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, চীনের রাষ্ট্রদূত, তিন বাহিনীর প্রধান ও উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর নতুন বিমানের কসরত দেখানো হয়। সারি বেঁধে পতাকা নিয়ে যায় হেলিকপ্টার। আবার রঙিন ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে খুব নিচ দিয়ে উড়ে যায় যুদ্ধবিমান। শত্রুকে ধোঁকা দিয়ে নিক্ষেপ করে আগুনের গোলা। নতুন বিমানগুলো আকাশে চক্কর দিতে দিতে উড়ে যায় দ্রুত গতিতে। এর আগে নতুন বিমান ও হেলিকপ্টার প্রদর্শন করা হয়।
No comments:
Post a Comment