নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানায় বিস্ফোরণে আহত পুলিশ কর্মকর্তা শাহজাহান মিয়া (৫৪) মারা গেছেন। আজ সোমবার ভোরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিত্সাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শাহজাহান মিয়া গত বৃহস্পতিবার রাতে বিস্ফোরণে আহত হন। তাঁর বাড়ি টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানার পাঁচকামরী কুরালিয়াপাড়া গ্রামে।
জেলা পুলিশ সুপার শেখ নাজমুল আলম জানান, ময়নাতদন্ত শেষে শাহজাহানের লাশ মিরপুর থেকে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হবে। জানাজার জন্য লাশ নারায়ণগঞ্জ পুলিশ লাইনে নেওয়ার কথা থাকলেও স্বজনদের ইচ্ছা অনুযায়ী লাশ গ্রামের বাড়িতে নেওয়া হবে।
গত বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে শাহজাহান থানার পেছনে উপপরিদর্শক কোয়ার্টারে বারান্দার সিঁড়ির সামনে ধূমপান করছিলেন। এ সময় হঠাত্ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে তাঁর শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যায়। থানার পুলিশ সদস্যরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। ঘটনার পরপরই সিআইডির বোমা বিশেষজ্ঞ দল ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করে। আলামত পরীক্ষা-নিরীক্ষার আগে তারা এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চায়নি।
ঘটনার পর পর পুলিশ সুপার বলেছিলেন, ‘ঘটনার আলামত দেখে বোমা বলে মনে হচ্ছে না। কারণ, বোমার বিস্ফোরণ বা পেট্রলবোমা হলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির শরীর থেকে রক্ত বের হবে।’
বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শাহজাহান মিয়া গত বৃহস্পতিবার রাতে বিস্ফোরণে আহত হন। তাঁর বাড়ি টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানার পাঁচকামরী কুরালিয়াপাড়া গ্রামে।
জেলা পুলিশ সুপার শেখ নাজমুল আলম জানান, ময়নাতদন্ত শেষে শাহজাহানের লাশ মিরপুর থেকে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হবে। জানাজার জন্য লাশ নারায়ণগঞ্জ পুলিশ লাইনে নেওয়ার কথা থাকলেও স্বজনদের ইচ্ছা অনুযায়ী লাশ গ্রামের বাড়িতে নেওয়া হবে।
গত বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে শাহজাহান থানার পেছনে উপপরিদর্শক কোয়ার্টারে বারান্দার সিঁড়ির সামনে ধূমপান করছিলেন। এ সময় হঠাত্ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে তাঁর শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যায়। থানার পুলিশ সদস্যরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। ঘটনার পরপরই সিআইডির বোমা বিশেষজ্ঞ দল ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করে। আলামত পরীক্ষা-নিরীক্ষার আগে তারা এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চায়নি।
ঘটনার পর পর পুলিশ সুপার বলেছিলেন, ‘ঘটনার আলামত দেখে বোমা বলে মনে হচ্ছে না। কারণ, বোমার বিস্ফোরণ বা পেট্রলবোমা হলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির শরীর থেকে রক্ত বের হবে।’
No comments:
Post a Comment